Alordishari

Latest Post

স্টাফ রিপোর্টার
গতকাল এক ভিডিও বার্তায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর, সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন। তৌহিদী জনতার জন্য মসজিদ খুলে দিন, নয়তোবা তৌহিদী জনতা নিজেই মসজিদ খুলে নিবে।

তিনি আরো বলেন, আমাকে অনেকেই প্রশ্ন করেছে। বাজারে অনেক লোক একসাথে জোড়া হয়, শপিংমল খোলা হয়েছে, গার্মেন্টস খোলা হয়েছে, অধিকাংশ দোকানপাট খোলা হয়েছে, তাহলে মসজিদ খোলার অনুমতি কেন দেওয়া হয়নি।
আমি বলব, আসলে ইসলামবিদ্বেষীরা মসজিদ খোলার অনুমতি দিবেন না, বরং মুসলমানদের মসজিদ নিজেই খুলে নিতে হবে।

শাইখ আরো বলেন, যদি সরকার মসজিদ খুলে দেয় তো ভালো কথা। নয়তোবা আমরা আগামী জুমাই সকলে একত্রিত হয়ে নামাজ পড়বো ইনশাআল্লাহ।

আমি সরকারকে বলব, যদি আপনার ইজ্জত সম্মান নিজের অবস্থানে রাখতে চান তাইলে ঘোষণা দিন আগামী জুমায় মসলমানরা একত্রিত হয়ে জুমার নামাজ আদায় করবে যদি আপনি ব্যর্থ হন তাহলে মুসলমানরা তাদের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিবে।


ডোনাল্ড ট্রাম্প আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর মানুষের জন্য আমেরিকা যাওয়াটা কঠিন হয়ে পড়েছে, ট্রাম প্রশাসন নীতিতে অনেক বড় পরিবর্তন এনেছে তবে এর মাঝেও আমেরিকা যাওয়ার জন্য অনেক সহজ পদ্ধতি রয়েছে যেমন চাকরির জন্য অথবা পরিবারের কেউ আমেরিকা থাকে এমন লোকের জন্য অথবা শিক্ষাক্ষেত্রে ভিসা পাওয়াটা অনেক সহজ,
আমেরিকা ভিসা পাওয়ার জন্য বেশকিছু স্তর রয়েছে যার মাঝথেকে সহজকিছু স্তর নিয়ে আলোচনা করা হলো,
যারা আমেরিকান ভিসা পেতে আগ্রহী তাদের জন্য সহজ হলো "ইবি সিরিজ" ইবি সিরিজের 5 টি ক্যাটাগরির রয়েছে এর মাঝে যেকোনো ক্যাটাগরিতে ভিসার আবেদন করে আমেরিকা যাওয়া যেতে পারে,

ইবি°১ যদি কোন ব্যক্তির উচ্চতর শিক্ষা বা ব্যতিক্রমী কোন দক্ষতা থাকে তাহলে তিনি স্থায়ী চাকরির জন্য আবেদন করতে পারে তবে সেক্ষেত্রে আমেরিকান কোন কোম্পানি থেকে তার জন্য চাকরির অফার থাকতে হবে।
ইবি°২- অথবা যদি কোন ব্যক্তির কোনো বিষয় বা কাজে অসাধারণ দক্ষতা থাকে অথবা কোন বিষয়ে ভালো গবেষক হয় এবং তার জন্য আমেরিকান কোন কোম্পানি থেকে চাকরির অফার থাকে তাহলে সে আমরিকান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে।

ইবি°৩ এই ক্যাটাগরিতে দক্ষ প্রফেশনাল বা দক্ষ কর্মী আমেরিকান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে তবে এক্ষেত্রে উক্ত ব্যক্তি আমেরিকায় যেতে পারবে যদি ওই কাজের জন্য আমেরিকান কোন লোক সহজে না পাওয়া যায়, যদি পাওয়া তাহলে সে ব্যক্তি যেতে পারবে না,

ইবি°৪ এই ক্যাটাগরিতে বিশেষ কোনো লোক অথবা বিশেষ কোনো দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি যেমন, কোন ডাক্তার-সশস্ত্রবাহিনীর সদস্য, অথবা কোন ধর্মের লোক, বা ইরাক ও আফগানিস্তানের ভাষা জানেন অথবা ইংরেজি অনুবাদ করতে পারে এমন ব্যক্তি, উক্ত ক্যাটেগরীতে আমেরিকান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে তবে এক্ষেত্রে কোন কোম্পানি থেকে চাকরির লেটারের এর প্রয়োজন হয় না।

ইবি°৫- এই ক্যাটাগরিতে ভিসা পেতে হলে উক্ত ব্যক্তির আমেরিকা গিয়ে ব্যবসা করার অর্থ থাকতে হবে এবং কমপক্ষে 10 জন আমেরিকানকে চাকরি দেওয়ার সামর্থ্য থাকতে হবে ইবি ৫ ক্যাটাগরিতে ভিসা পেতে বাংলাদেশি হিসাবে কমপক্ষে চার কোটি টাকা বা তার থেকে বেশি বিনিয়োগ করার মত সামর্থ্য থাকতে হবে তাহলে সে এই ক্যাটাগরিতে ভিসার আবেদন করতে পারবে।

তবে উপরের পাঁচটি স্তরে যদি তবে উপরের পাঁচটি স্তরে যদি কোন ব্যক্তি উপযোগী না হয় তাহলে তার জন্য আরও কিছু সহজ পদ্ধতি রয়েছে যার মাধ্যমে সে আমেরিকান ভিসার আবেদন করতে পারে
সেগুলো হচ্ছে;

১/ কর্মসংস্থানভিত্তিক কাজের প্রস্তাব:
আমেরিকান কোন কোম্পানি যদি কোন ব্যক্তি কাজের অফার দিয়ে লেটার পাঠান, সেক্ষেত্রে ওই ব্যক্তি আমেরিকা যাওয়ার ভিসার আবেদন করতে পারে তবে এক্ষেত্রে যে কোম্পানি আমেরিকা যাওয়ার লেটার পাঠাবে তাকে আমেরিকান অ্যাম্বাসিতে তাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে,

২/ আমেরিকায় পরিবারের কোন লোক থাকা;
যদি আপনার পরিবার কোন লোক আমেরিকার বৈধ নাগরিকত্ব থাকে তাহলে সেই ব্যক্তি সহজেই তার পরিবারের যে কোন লোককে আমেরিকা নিয়ে যেতে পারে, নিয়ে যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবে

৩/ আমেরিকান কোন বৈধ নাগরিকত্ব প্রাপ্ত কোন ব্যক্তির সাথে যদি কারো বিবাহ হয় তাহলে সে তাকে আমেরিকা নিয়ে যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবে, তবে এক্ষেত্রে শর্ত হলো তাদের বিবাহের কমপক্ষে দুই বছর পার হতে হবে।
৪/ স্টুডেন্ট ভিসা; আপনি আমেরিকার লেখাপড়া করার জন্য ভিসা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে আপনি স্থায়ীভাবে থাকার জন্য ভিসা পাবেন না,কিন্তু যদি আমেরিকা থাকাকালীন কোন কোম্পানি থেকে চাকরির অফার আসে, তাহলে দেশে এসে আবার পুনরায় স্থায়ীভাবে থাকার জন্য যাওয়া যেতে পারে।
এই সমস্ত নিয়মে সহজেই আমেরিকা যাওয়া যাবে


এখন স্মার্টফোনে প্রযুক্তির প্রায় সব কিছুই পাওয়া যাচ্ছে। অফিস আদালত বিনোদন খেলা সঙ্গে জীবনযাপন। কি নেই স্মার্টফোনে। অনেক কিছুই হাতের মুঠোয় চলে এসেছে স্মার্টফোনের সাহায্যে। কিন্তু আপনার অজান্তেই সেই স্মার্টফোনের মাধ্যমেই আবার আপনার সমস্ত তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে হ্যাকাররা।

নিয়মিত আপনি যদি আপনার মোবাইল ফোন অথবা ট্যাব পাবলিক প্লেসে যেমন-বাসস্টপ এয়ারপোর্ট, রেলওয়ে স্টেশন, এর মতো জায়গায় থাকা চার্জিং পয়েন্টে চার্জ করে থাকেন, তাহলে সতর্ক হওয়ার সময় এসে গেছে। কারণ হ্যাকাররা বর্তমানে এসব চার্জিং পয়েন্টগুলোই টার্গেট হিসেবে নিচ্ছে ।

জি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়,একদিনে আপনি হয়তো ফোন চার্জে দিচ্ছেন, আর অন্যদিকে আপনার মোবাইলে থাকা যাবতীয় তথ্য হ্যাকারদের কাছে চলে যাচ্ছে।

জুস জ্যাকিং

আসলে ‘জুস জ্যাকিং’ বলে একটি হ্যাকার সিস্টেমকে। যার দ্বারা আপনার স্মার্টফোন অথবা ট্যাবলেট হ্যাক করছে। চার্জিং ক্যাবেলে যদি ভাইরাস থাকে তাহলে আপনার ফোনের ডাটার নিরাপত্তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। পাবলিক চার্জিং পয়েন্টে যদি আপনি নিজের ফোনের চার্জার দিয়েও চার্জ করেন তাহলেও জুস জ্যাকিংয়ের মাধ্যমে আপনার ফোনকে হ্যাকাররা হ্যাক করে ডাটা চুরি করতে পারবে।

হ্যাকারদের কাছে আরেকটা পদ্ধতিও আছে তাহলো ফোনে ভাইরাস ঢুকিয়ে ডাটা চুরি। এই পদ্ধতিতে ফোনে ভাইরাস ঢুকিয়ে সঙ্গে-সঙ্গে ডাটা চুরি করা হয় না। আস্তে-আস্তে আপনার যাবতীয় তথ্য হ্যাকাররা সংগ্রহ কিরে যেমন আপনি কার সঙ্গে দেখা করছেন, কোথায় যাচ্ছেন, কি কথা বলছেন এই সব তথ্য হ্যাকাররা জেনে ফেলে। শুধু তাই নয় ভাইরাসের মাধ্যমে হ্যাক করে ফোনের মাইক্রোফোন ক্যামেরাও,হ্যাক করে ব্যবহার করতে পারে হ্যাকাররা। আপনার যাবতীয় ডাটা চুরি করে আপনার কাছে টাকাও চাইতে পারে হ্যাকাররা।

হ্যাকিং থেকে বাঁচার উপায় হলো:

– আপনাকে বিশেষভাবে সতর্ক থেকে মোবাইল চার্জ করতে হবে

– কোথাও যাওয়ার সময় আপনার ফোন ফুল চার্জ করে বের হন। ফোন চার্জ না করতে পারলে সাথে পাওয়ার ব্যাংক রাখুন।

– বিশেষ ধরনের ইউএসবি ক্যাবল ব্যবহার করতে পারেন। কারন এই সমস্ত ক্যাবলগুলো শুধু চার্জিং পিনকে পোর্টের সাথে কানেক্ট করে। ডাটা মোডকে কানেক্ট করে না।

সবচেয়ে বড় কথা হলো একটু সতর্ক থাকুন। আর চার্জ শেষ হয়ে গেলে কোনো বিশেষ প্রয়োজন না থাকলে দিনে কিছু সময় মোবাইল ছাড়া কাটানোর অভ্যাসও করতে পারেন।


আল্লাহ তায়ালা মানব সম্প্রদায় কে,এ দুনিয়াতে তার এবাদত বন্দেগীর জন্য পাঠিয়েছেন,
12 মাসের ভিতরে সবচাইতে বেশি এবাদত এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মাস হলো রমজান মাস, রমজান মাসে যে যত বেশি ইবাদত করবে, সে তত বেশি আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে পারবে।

দুনিয়ার দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় ব্যবসা-বাণিজ্যের যেমন মৌসুম থাকে যে মৌসুমে ব্যাবসায়ীরা অধিক লাভ করে থাকে এমনিভাবে মুমিন বান্দাদের ব্যবসার মাস হলো রমজান মাস,
এ মাসে যে যত বেশি ইবাদাত করবে, সে তত বেশি ছওয়াব লাভ করতে পারবে।

এ মাস তিনভাগে ভিবক্ত, হাদীস শরীফের ভিতরে আছে, প্রথম দশদিন রহমতের, দ্বিতীয় দশ দিন মাগফেরাতের, তৃতীয় দশদিন জাহান্নামের আগুন থেকে পরিত্রান পাওয়ার অর্থাৎ নাজাতের।

রোজাদারের ফজিলত হাদীস শরীফের ভিতরে আসছে যখন কোনো ব্যক্তি রোজা রাখে তখন ওই রোযাদারের জন্য আকাশ বাতাসের পাখ পাখালি, গর্ত,সুড়ঙ্গের পিপীলিকা স্থলভাগের মাছসমুহ দোয়া করতে থাকে। আর যখন রোজাদার ব্যক্তির দোয়া করে তখন আল্লাহর স্বর্গীয় দূত তার দোয়ার সাড়াতে লাব্বাইক ও আমিন বলতে থাকে।

এ রমজান মাস এত বরকতপূর্ণ মাস, যে মাসে অল্প এবাদতের মাধ্যমে মুমিন ব্যক্তি আল্লাহর অলি হয়ে থাকেন, আব্দাল হয়ে থাকেন। যদি আমরা ঐ সমস্ত বরকত লাভ করতে পারি তাহলে আমাদের আল্লাহর মারেফাত নসীব হবে,ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে রমজানে ইবাদাত করে বরকত হাসিল করার তৌফিক দান করুন, আমিন


আজ রোববার এক টুইটে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়িব এরদোগান তুর্কি জনগণের উদ্দেশ্যে বলেছেন, আল্লাহ যতদিন জীবিত রাখবেন এবং শক্তি-সামর্থ দান করবেন ততদিন পর্যন্ত জনগণের খেদমত করে যাব।

মুসলিম বিশ্বের প্রভাবশালী এই নেতা আরো বলেন,
তুর্কিদের সমর্থন থাকলে আমরা জনগণের অনেক খেদমত করতে পারবো,এবং এই পথে আরও অনেক দূর অগ্রসর হব।

জনপ্রিয় এই নেতা আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, আমরা যে পথে চলছি তা আমাদের উত্তরসূরীদের পথ,এই পথ ভবিষ্যতে সভ্য জাতি বিনির্মানে সহায়ক হবে, আমরা এই পথ থেকে সরে দাঁড়াব না। যে এই পথ থেকে বিচ্যুত হবে- সেই দায়ভার তার।


২মে,সরকারি অনুদান নিয়ে বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ বোর্ডের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়

সভায় সভাপতিত্ব করেন, হযরত মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস সাহেব। কওমি মাদ্রাসার ইতিহাস ঐতিহ্য দারুল উলুম দেওবন্দের নীতির আদর্শকে বিসর্জন দেয়া হবে, যদি সরকারি অনুদান গ্রহণ করা হয়।
এ বিষয়ে অনেক আলোচনা পর্যালোচনা করে,
এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় যে সরকারি অনুদান গ্রহণ করা হবে না
তাই অনুদান গ্রহণ থেকে বিরত থাকার জন্য সকল কওমি মাদরাসার দায়িত্বশীলদের প্রতি আহবান জানানাে হয়।

দারুল উলুম দেওবন্দের ৮টি মূলনীতির ভিতরে অন্যতম একটি মূলনীতি হলো, যেকোনো পরিস্থিতিতে সরকারি অনুদান গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকা
সুতরাং এই মূলনীতিকে বিসর্জন দিয়ে দেশের কোনাে কওমি মাদ্রাসা সরকারী অনুদান গ্রহণ করতে পারে না।
নেতৃবৃন্দ আরাে বলেন,
ঐতিহাসিক সেই মূলনীতি এবং কওমী মাদরাসার সংবিধান উপেক্ষা করে আমরা কোনোভাবেই সরকারি অনুদান গ্রহণ করতে পারি না। কওমি মাদরাসার দায়িত্বশীলদের প্রতি বিশেষ আহবান, ক্ষণিকের সঙ্কট উত্তরণে সরকারি অনুদান গ্রহণ করে অদৃষ্টিকালের জন্য কুদরতি সাহায্যের রাস্তা বন্ধ করবেন না।

বেফাকের সম্মানিত সভাপতি আল্লামা আহমদ শফি এর সাথে যােগাযােগ করা হলে তিনি এই সিদ্ধান্তকে অনুমোদন করেন।

বৈঠকে মারা উপস্থিত ছিলেন হযরত মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, হযরত মাওলানা ছফিউল্লাহ, হযরত মাওলানার নূর হােসাইন কাসেমী, হযরত মাওলানা মনিরুজ্জামান হযরত মাওলানা মুফতি নুরুল আমিন, হযরত মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী, হযরত মাওলানা আব্দুল হামিদ (পীর সাহেব মধুপুর), হযরত মাওলানা মাহফুজুল হক, হযরত মাওলানা বাহাউদ্দিন যাকারিয়া, প্রমুখ।

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget