রমজানের ফজিলত:


আল্লাহ তায়ালা মানব সম্প্রদায় কে,এ দুনিয়াতে তার এবাদত বন্দেগীর জন্য পাঠিয়েছেন,
12 মাসের ভিতরে সবচাইতে বেশি এবাদত এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মাস হলো রমজান মাস, রমজান মাসে যে যত বেশি ইবাদত করবে, সে তত বেশি আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে পারবে।

দুনিয়ার দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় ব্যবসা-বাণিজ্যের যেমন মৌসুম থাকে যে মৌসুমে ব্যাবসায়ীরা অধিক লাভ করে থাকে এমনিভাবে মুমিন বান্দাদের ব্যবসার মাস হলো রমজান মাস,
এ মাসে যে যত বেশি ইবাদাত করবে, সে তত বেশি ছওয়াব লাভ করতে পারবে।

এ মাস তিনভাগে ভিবক্ত, হাদীস শরীফের ভিতরে আছে, প্রথম দশদিন রহমতের, দ্বিতীয় দশ দিন মাগফেরাতের, তৃতীয় দশদিন জাহান্নামের আগুন থেকে পরিত্রান পাওয়ার অর্থাৎ নাজাতের।

রোজাদারের ফজিলত হাদীস শরীফের ভিতরে আসছে যখন কোনো ব্যক্তি রোজা রাখে তখন ওই রোযাদারের জন্য আকাশ বাতাসের পাখ পাখালি, গর্ত,সুড়ঙ্গের পিপীলিকা স্থলভাগের মাছসমুহ দোয়া করতে থাকে। আর যখন রোজাদার ব্যক্তির দোয়া করে তখন আল্লাহর স্বর্গীয় দূত তার দোয়ার সাড়াতে লাব্বাইক ও আমিন বলতে থাকে।

এ রমজান মাস এত বরকতপূর্ণ মাস, যে মাসে অল্প এবাদতের মাধ্যমে মুমিন ব্যক্তি আল্লাহর অলি হয়ে থাকেন, আব্দাল হয়ে থাকেন। যদি আমরা ঐ সমস্ত বরকত লাভ করতে পারি তাহলে আমাদের আল্লাহর মারেফাত নসীব হবে,ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে রমজানে ইবাদাত করে বরকত হাসিল করার তৌফিক দান করুন, আমিন

Post a Comment

[blogger]

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget