2020

স্টাফ রিপোর্টার
গতকাল এক ভিডিও বার্তায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর, সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন। তৌহিদী জনতার জন্য মসজিদ খুলে দিন, নয়তোবা তৌহিদী জনতা নিজেই মসজিদ খুলে নিবে।

তিনি আরো বলেন, আমাকে অনেকেই প্রশ্ন করেছে। বাজারে অনেক লোক একসাথে জোড়া হয়, শপিংমল খোলা হয়েছে, গার্মেন্টস খোলা হয়েছে, অধিকাংশ দোকানপাট খোলা হয়েছে, তাহলে মসজিদ খোলার অনুমতি কেন দেওয়া হয়নি।
আমি বলব, আসলে ইসলামবিদ্বেষীরা মসজিদ খোলার অনুমতি দিবেন না, বরং মুসলমানদের মসজিদ নিজেই খুলে নিতে হবে।

শাইখ আরো বলেন, যদি সরকার মসজিদ খুলে দেয় তো ভালো কথা। নয়তোবা আমরা আগামী জুমাই সকলে একত্রিত হয়ে নামাজ পড়বো ইনশাআল্লাহ।

আমি সরকারকে বলব, যদি আপনার ইজ্জত সম্মান নিজের অবস্থানে রাখতে চান তাইলে ঘোষণা দিন আগামী জুমায় মসলমানরা একত্রিত হয়ে জুমার নামাজ আদায় করবে যদি আপনি ব্যর্থ হন তাহলে মুসলমানরা তাদের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিবে।


ডোনাল্ড ট্রাম্প আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর মানুষের জন্য আমেরিকা যাওয়াটা কঠিন হয়ে পড়েছে, ট্রাম প্রশাসন নীতিতে অনেক বড় পরিবর্তন এনেছে তবে এর মাঝেও আমেরিকা যাওয়ার জন্য অনেক সহজ পদ্ধতি রয়েছে যেমন চাকরির জন্য অথবা পরিবারের কেউ আমেরিকা থাকে এমন লোকের জন্য অথবা শিক্ষাক্ষেত্রে ভিসা পাওয়াটা অনেক সহজ,
আমেরিকা ভিসা পাওয়ার জন্য বেশকিছু স্তর রয়েছে যার মাঝথেকে সহজকিছু স্তর নিয়ে আলোচনা করা হলো,
যারা আমেরিকান ভিসা পেতে আগ্রহী তাদের জন্য সহজ হলো "ইবি সিরিজ" ইবি সিরিজের 5 টি ক্যাটাগরির রয়েছে এর মাঝে যেকোনো ক্যাটাগরিতে ভিসার আবেদন করে আমেরিকা যাওয়া যেতে পারে,

ইবি°১ যদি কোন ব্যক্তির উচ্চতর শিক্ষা বা ব্যতিক্রমী কোন দক্ষতা থাকে তাহলে তিনি স্থায়ী চাকরির জন্য আবেদন করতে পারে তবে সেক্ষেত্রে আমেরিকান কোন কোম্পানি থেকে তার জন্য চাকরির অফার থাকতে হবে।
ইবি°২- অথবা যদি কোন ব্যক্তির কোনো বিষয় বা কাজে অসাধারণ দক্ষতা থাকে অথবা কোন বিষয়ে ভালো গবেষক হয় এবং তার জন্য আমেরিকান কোন কোম্পানি থেকে চাকরির অফার থাকে তাহলে সে আমরিকান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে।

ইবি°৩ এই ক্যাটাগরিতে দক্ষ প্রফেশনাল বা দক্ষ কর্মী আমেরিকান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে তবে এক্ষেত্রে উক্ত ব্যক্তি আমেরিকায় যেতে পারবে যদি ওই কাজের জন্য আমেরিকান কোন লোক সহজে না পাওয়া যায়, যদি পাওয়া তাহলে সে ব্যক্তি যেতে পারবে না,

ইবি°৪ এই ক্যাটাগরিতে বিশেষ কোনো লোক অথবা বিশেষ কোনো দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি যেমন, কোন ডাক্তার-সশস্ত্রবাহিনীর সদস্য, অথবা কোন ধর্মের লোক, বা ইরাক ও আফগানিস্তানের ভাষা জানেন অথবা ইংরেজি অনুবাদ করতে পারে এমন ব্যক্তি, উক্ত ক্যাটেগরীতে আমেরিকান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে তবে এক্ষেত্রে কোন কোম্পানি থেকে চাকরির লেটারের এর প্রয়োজন হয় না।

ইবি°৫- এই ক্যাটাগরিতে ভিসা পেতে হলে উক্ত ব্যক্তির আমেরিকা গিয়ে ব্যবসা করার অর্থ থাকতে হবে এবং কমপক্ষে 10 জন আমেরিকানকে চাকরি দেওয়ার সামর্থ্য থাকতে হবে ইবি ৫ ক্যাটাগরিতে ভিসা পেতে বাংলাদেশি হিসাবে কমপক্ষে চার কোটি টাকা বা তার থেকে বেশি বিনিয়োগ করার মত সামর্থ্য থাকতে হবে তাহলে সে এই ক্যাটাগরিতে ভিসার আবেদন করতে পারবে।

তবে উপরের পাঁচটি স্তরে যদি তবে উপরের পাঁচটি স্তরে যদি কোন ব্যক্তি উপযোগী না হয় তাহলে তার জন্য আরও কিছু সহজ পদ্ধতি রয়েছে যার মাধ্যমে সে আমেরিকান ভিসার আবেদন করতে পারে
সেগুলো হচ্ছে;

১/ কর্মসংস্থানভিত্তিক কাজের প্রস্তাব:
আমেরিকান কোন কোম্পানি যদি কোন ব্যক্তি কাজের অফার দিয়ে লেটার পাঠান, সেক্ষেত্রে ওই ব্যক্তি আমেরিকা যাওয়ার ভিসার আবেদন করতে পারে তবে এক্ষেত্রে যে কোম্পানি আমেরিকা যাওয়ার লেটার পাঠাবে তাকে আমেরিকান অ্যাম্বাসিতে তাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে,

২/ আমেরিকায় পরিবারের কোন লোক থাকা;
যদি আপনার পরিবার কোন লোক আমেরিকার বৈধ নাগরিকত্ব থাকে তাহলে সেই ব্যক্তি সহজেই তার পরিবারের যে কোন লোককে আমেরিকা নিয়ে যেতে পারে, নিয়ে যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবে

৩/ আমেরিকান কোন বৈধ নাগরিকত্ব প্রাপ্ত কোন ব্যক্তির সাথে যদি কারো বিবাহ হয় তাহলে সে তাকে আমেরিকা নিয়ে যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবে, তবে এক্ষেত্রে শর্ত হলো তাদের বিবাহের কমপক্ষে দুই বছর পার হতে হবে।
৪/ স্টুডেন্ট ভিসা; আপনি আমেরিকার লেখাপড়া করার জন্য ভিসা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে আপনি স্থায়ীভাবে থাকার জন্য ভিসা পাবেন না,কিন্তু যদি আমেরিকা থাকাকালীন কোন কোম্পানি থেকে চাকরির অফার আসে, তাহলে দেশে এসে আবার পুনরায় স্থায়ীভাবে থাকার জন্য যাওয়া যেতে পারে।
এই সমস্ত নিয়মে সহজেই আমেরিকা যাওয়া যাবে


এখন স্মার্টফোনে প্রযুক্তির প্রায় সব কিছুই পাওয়া যাচ্ছে। অফিস আদালত বিনোদন খেলা সঙ্গে জীবনযাপন। কি নেই স্মার্টফোনে। অনেক কিছুই হাতের মুঠোয় চলে এসেছে স্মার্টফোনের সাহায্যে। কিন্তু আপনার অজান্তেই সেই স্মার্টফোনের মাধ্যমেই আবার আপনার সমস্ত তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে হ্যাকাররা।

নিয়মিত আপনি যদি আপনার মোবাইল ফোন অথবা ট্যাব পাবলিক প্লেসে যেমন-বাসস্টপ এয়ারপোর্ট, রেলওয়ে স্টেশন, এর মতো জায়গায় থাকা চার্জিং পয়েন্টে চার্জ করে থাকেন, তাহলে সতর্ক হওয়ার সময় এসে গেছে। কারণ হ্যাকাররা বর্তমানে এসব চার্জিং পয়েন্টগুলোই টার্গেট হিসেবে নিচ্ছে ।

জি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়,একদিনে আপনি হয়তো ফোন চার্জে দিচ্ছেন, আর অন্যদিকে আপনার মোবাইলে থাকা যাবতীয় তথ্য হ্যাকারদের কাছে চলে যাচ্ছে।

জুস জ্যাকিং

আসলে ‘জুস জ্যাকিং’ বলে একটি হ্যাকার সিস্টেমকে। যার দ্বারা আপনার স্মার্টফোন অথবা ট্যাবলেট হ্যাক করছে। চার্জিং ক্যাবেলে যদি ভাইরাস থাকে তাহলে আপনার ফোনের ডাটার নিরাপত্তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। পাবলিক চার্জিং পয়েন্টে যদি আপনি নিজের ফোনের চার্জার দিয়েও চার্জ করেন তাহলেও জুস জ্যাকিংয়ের মাধ্যমে আপনার ফোনকে হ্যাকাররা হ্যাক করে ডাটা চুরি করতে পারবে।

হ্যাকারদের কাছে আরেকটা পদ্ধতিও আছে তাহলো ফোনে ভাইরাস ঢুকিয়ে ডাটা চুরি। এই পদ্ধতিতে ফোনে ভাইরাস ঢুকিয়ে সঙ্গে-সঙ্গে ডাটা চুরি করা হয় না। আস্তে-আস্তে আপনার যাবতীয় তথ্য হ্যাকাররা সংগ্রহ কিরে যেমন আপনি কার সঙ্গে দেখা করছেন, কোথায় যাচ্ছেন, কি কথা বলছেন এই সব তথ্য হ্যাকাররা জেনে ফেলে। শুধু তাই নয় ভাইরাসের মাধ্যমে হ্যাক করে ফোনের মাইক্রোফোন ক্যামেরাও,হ্যাক করে ব্যবহার করতে পারে হ্যাকাররা। আপনার যাবতীয় ডাটা চুরি করে আপনার কাছে টাকাও চাইতে পারে হ্যাকাররা।

হ্যাকিং থেকে বাঁচার উপায় হলো:

– আপনাকে বিশেষভাবে সতর্ক থেকে মোবাইল চার্জ করতে হবে

– কোথাও যাওয়ার সময় আপনার ফোন ফুল চার্জ করে বের হন। ফোন চার্জ না করতে পারলে সাথে পাওয়ার ব্যাংক রাখুন।

– বিশেষ ধরনের ইউএসবি ক্যাবল ব্যবহার করতে পারেন। কারন এই সমস্ত ক্যাবলগুলো শুধু চার্জিং পিনকে পোর্টের সাথে কানেক্ট করে। ডাটা মোডকে কানেক্ট করে না।

সবচেয়ে বড় কথা হলো একটু সতর্ক থাকুন। আর চার্জ শেষ হয়ে গেলে কোনো বিশেষ প্রয়োজন না থাকলে দিনে কিছু সময় মোবাইল ছাড়া কাটানোর অভ্যাসও করতে পারেন।


আল্লাহ তায়ালা মানব সম্প্রদায় কে,এ দুনিয়াতে তার এবাদত বন্দেগীর জন্য পাঠিয়েছেন,
12 মাসের ভিতরে সবচাইতে বেশি এবাদত এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মাস হলো রমজান মাস, রমজান মাসে যে যত বেশি ইবাদত করবে, সে তত বেশি আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে পারবে।

দুনিয়ার দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় ব্যবসা-বাণিজ্যের যেমন মৌসুম থাকে যে মৌসুমে ব্যাবসায়ীরা অধিক লাভ করে থাকে এমনিভাবে মুমিন বান্দাদের ব্যবসার মাস হলো রমজান মাস,
এ মাসে যে যত বেশি ইবাদাত করবে, সে তত বেশি ছওয়াব লাভ করতে পারবে।

এ মাস তিনভাগে ভিবক্ত, হাদীস শরীফের ভিতরে আছে, প্রথম দশদিন রহমতের, দ্বিতীয় দশ দিন মাগফেরাতের, তৃতীয় দশদিন জাহান্নামের আগুন থেকে পরিত্রান পাওয়ার অর্থাৎ নাজাতের।

রোজাদারের ফজিলত হাদীস শরীফের ভিতরে আসছে যখন কোনো ব্যক্তি রোজা রাখে তখন ওই রোযাদারের জন্য আকাশ বাতাসের পাখ পাখালি, গর্ত,সুড়ঙ্গের পিপীলিকা স্থলভাগের মাছসমুহ দোয়া করতে থাকে। আর যখন রোজাদার ব্যক্তির দোয়া করে তখন আল্লাহর স্বর্গীয় দূত তার দোয়ার সাড়াতে লাব্বাইক ও আমিন বলতে থাকে।

এ রমজান মাস এত বরকতপূর্ণ মাস, যে মাসে অল্প এবাদতের মাধ্যমে মুমিন ব্যক্তি আল্লাহর অলি হয়ে থাকেন, আব্দাল হয়ে থাকেন। যদি আমরা ঐ সমস্ত বরকত লাভ করতে পারি তাহলে আমাদের আল্লাহর মারেফাত নসীব হবে,ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে রমজানে ইবাদাত করে বরকত হাসিল করার তৌফিক দান করুন, আমিন


আজ রোববার এক টুইটে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়িব এরদোগান তুর্কি জনগণের উদ্দেশ্যে বলেছেন, আল্লাহ যতদিন জীবিত রাখবেন এবং শক্তি-সামর্থ দান করবেন ততদিন পর্যন্ত জনগণের খেদমত করে যাব।

মুসলিম বিশ্বের প্রভাবশালী এই নেতা আরো বলেন,
তুর্কিদের সমর্থন থাকলে আমরা জনগণের অনেক খেদমত করতে পারবো,এবং এই পথে আরও অনেক দূর অগ্রসর হব।

জনপ্রিয় এই নেতা আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, আমরা যে পথে চলছি তা আমাদের উত্তরসূরীদের পথ,এই পথ ভবিষ্যতে সভ্য জাতি বিনির্মানে সহায়ক হবে, আমরা এই পথ থেকে সরে দাঁড়াব না। যে এই পথ থেকে বিচ্যুত হবে- সেই দায়ভার তার।


২মে,সরকারি অনুদান নিয়ে বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ বোর্ডের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়

সভায় সভাপতিত্ব করেন, হযরত মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস সাহেব। কওমি মাদ্রাসার ইতিহাস ঐতিহ্য দারুল উলুম দেওবন্দের নীতির আদর্শকে বিসর্জন দেয়া হবে, যদি সরকারি অনুদান গ্রহণ করা হয়।
এ বিষয়ে অনেক আলোচনা পর্যালোচনা করে,
এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় যে সরকারি অনুদান গ্রহণ করা হবে না
তাই অনুদান গ্রহণ থেকে বিরত থাকার জন্য সকল কওমি মাদরাসার দায়িত্বশীলদের প্রতি আহবান জানানাে হয়।

দারুল উলুম দেওবন্দের ৮টি মূলনীতির ভিতরে অন্যতম একটি মূলনীতি হলো, যেকোনো পরিস্থিতিতে সরকারি অনুদান গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকা
সুতরাং এই মূলনীতিকে বিসর্জন দিয়ে দেশের কোনাে কওমি মাদ্রাসা সরকারী অনুদান গ্রহণ করতে পারে না।
নেতৃবৃন্দ আরাে বলেন,
ঐতিহাসিক সেই মূলনীতি এবং কওমী মাদরাসার সংবিধান উপেক্ষা করে আমরা কোনোভাবেই সরকারি অনুদান গ্রহণ করতে পারি না। কওমি মাদরাসার দায়িত্বশীলদের প্রতি বিশেষ আহবান, ক্ষণিকের সঙ্কট উত্তরণে সরকারি অনুদান গ্রহণ করে অদৃষ্টিকালের জন্য কুদরতি সাহায্যের রাস্তা বন্ধ করবেন না।

বেফাকের সম্মানিত সভাপতি আল্লামা আহমদ শফি এর সাথে যােগাযােগ করা হলে তিনি এই সিদ্ধান্তকে অনুমোদন করেন।

বৈঠকে মারা উপস্থিত ছিলেন হযরত মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, হযরত মাওলানা ছফিউল্লাহ, হযরত মাওলানার নূর হােসাইন কাসেমী, হযরত মাওলানা মনিরুজ্জামান হযরত মাওলানা মুফতি নুরুল আমিন, হযরত মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী, হযরত মাওলানা আব্দুল হামিদ (পীর সাহেব মধুপুর), হযরত মাওলানা মাহফুজুল হক, হযরত মাওলানা বাহাউদ্দিন যাকারিয়া, প্রমুখ।


পঙ্গপাল এক ধরণের ঘাসফড়িং এর মত। ডিম থেকে বের হয়ে তিন থেকে চার সপ্তাহ সময় লাগে,পরিপূর্ণ একটি পতঙ্গে পরিণত হতে।

পঙ্গপাল এর পাখা থাকে না - কাজেই এটি লাফিয়ে লাফিয়ে চলে।

পূর্ণাঙ্গ পতঙ্গে পরিণত হওয়ার পর, অত্যন্ত দ্রুত বংশবিস্তার করে এবং বিশাল ঝাঁক তৈরি করে।

পঙ্গপাল যেদিক দিয়ে যায় সেদিকে যত গাছপালা, খাওয়ার উপযোগী জিনিস রয়েছে সবকিছু ধ্বংস করে দেয়। বড় একটি যাকে এক হাজার কোটি পর্যন্ত পোকা থাকতে পারে, এবং প্রতিদিন 200 কিলোমিটার এর বেশি অতিক্রম করতে পারে।

একটি এলাকায় তাদের খাবার শেষ হয়ে যাওয়ার সাথে সাথেই দলবেঁধে সেখান থেকে চলে যায় তারা।

যে এলাকায় বেশি বৃষ্টি হয় অর্থাৎ শস্য উৎপাদনের জন্য আদর্শ জায়গা সে সমস্ত জায়গাতে পঙ্গপাল বেশি অগ্রসর হয়।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা'র তথ্য অনুযায়ী,
একটি এলাকাতে এক কিলোমিটার জায়গা নিয়ে পঙ্গপাল যে পরিমাণ ফসল নষ্ট করে তা দিয়ে 35 হাজার মানুষকে এক বছর খাওয়ানো সম্ভব |

প্রসঙ্গত। টেকনাফে যে পুকা পাওয়া গেছে তা নিয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নাসিরুজ্জামান বলেন,
এই প্রকার বৈশিষ্ট্য দেখে আফ্রিকার আঘাত হানা ভয়াবহ পঙ্গপাল বলে মনে হচ্ছে না


মোঃ আল আমিন
ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের ওড়িশার কেন্দ্রপাড়া জেলার রাজনগর পুলিশ স্টেশনের কেরেদাগাদা গ্রামে,। ক্যান্সারের রোগে আক্রান্ত মহিলাকে পরামর্শ দেওয়া হয়। মন্দিরে রাত কাটালে ক্যান্সার কমে যাবে । পুরোহিত ও বাড়ির আত্মীয়দের কথা শুনে মন্দিরে রাত কাটাতে গিয়ে ঝামেলায় পড়েন এক নারী। ধর্মীয় স্থানেই ধর্ষণের চেষ্টা করে ধর্ষকের দল। শুধু ধর্ষণচেষ্টায় নয় খুনেরও চেষ্টা করে তিনজন পরিচয়হীন ব্যক্তি।

তবে এরই মধ্যে ঘটনায় জড়িত থাকায় ছবিন্দ্র বিনধানি এবং হাগুরা মিয়ানি নামে দু'‌জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে আরেক অভিযুক্ত আসামি সর্বেশ্বর সুতার এখনও পলাতক।

ভারতের সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরেই ওই নারী ক্যান্সারে ভুগছিলেন । এরপর একদিন কিছু পুরহিত ও বাড়ির লোকেরা তাকে পরামর্শ দেয় শিবরাত্রির পূর্বে মন্দিরে রাত কাটালে ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। তাদের পরামর্শে ওই নারী মন্দিরে রাত কাটাতে শুরু করে।
একদিন সেখানে তিনজন অজ্ঞাত যুবক আসে,এবং রাতে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে এমনকি মেরে ফেলারও চেষ্টা করে ধর্ষকেরা। পরে ওই নারীর চিল্লা চিল্লাতে আশে পাশের মানুষ তাকে বাচাতে এগিয়ে আসে,ফলে ধর্ষকেরা তাকে রেখে পালিয়ে যায়।
পরে দুইজন আসামিকে পুলিশ গ্রেফতার করে বাকী একজনকে গ্রেফতারের জন্য তল্লাশি চালিয়ে যা

চ্ছে।


কলেজ থেকে বাসায় এসে ঢুকতেই
মা হাতের ইশারায় বুঝালো
যেন কোন শব্দ না করি।
আমি চুপিচুপি মার কাছে গিয়ে আস্তে করে বললাম,
-- কি হয়েছে মা? বাবা কি রেগে আছে?
মা বললো,
~ না, তোর আপুর হোস্টেলে কি যেন ঝামেলা হচ্ছে তাই বাসায় চলে এসেছে। বাসায় আসার পর থেকে না কি খুব মাথা ব্যাথা করছে। এখন ঘুমিয়ে আছে। তুই আর কোন ডিস্টার্ব করিস না...
আমি মার কথা শুনে শুধু মুচকি হাসলাম। তারপর কিছু না বলে আমার রুমে চলে এলাম। পা থেকে মোজা গুলো খুললাম। শেষবার কবে মোজা ধুয়েছি আমার নিজের মনে নেই। নিজের মোজার গন্ধে নিজেই থাকতে পারছি না৷
মোজা গুলো নিয়ে চুপিচুপি আপুর রুমে গেলাম। দেখি আপু হা করে ঘুমাচ্ছে। সুন্দর করে আমার মোজা গুলো আপুর মুখের কাছে রেখে বাহির থেকে আপুর রুম লক করে এসে পড়লাম...
কতক্ষণ পর আপুর রুম থেকে ধুমধুম শব্দ হতে শুরু হলো। মা তাড়াতাড়ি দরজা খুলতেই আপু চিৎকার করে বলতে লাগলো,
- তোমায় বলেছিলাম না তোমার এই কুত্তা ছেলে যেন আমার রুমে না আসে তারপরও এই খাটাশ এসে আমার মুখে নোংরা মোজা গুলো রেখে গেছে। মোজার গন্ধে আমার দম আটকে গিয়েছিলো..
আমি তখন বললাম,
-- মোজা গন্ধ করবে কেন? মাত্র ৪০ দিন আগেই তো মোজা ধুয়েছি...
এই কথাটা বলে আমি কোন রকম আপুর চোখের সামনে থেকে চলে গেলাম তা না হলে আমার পিঠে কয়েকটা ধুমধাম পড়ে যেত...
বিকালে যখন বাসার বাহিরে যাবো তখন আপু ডেকে বললো,
--পিয়াস, আমার ফোনে ১০০ টাকা লোড করে দিস তো।
আমি আপুর থেকে টাকাটা নিলাম...
সন্ধ্যায় যখন বাসায় ফিরি তখন আপু বললো,
-- কি রে, তকে কখন বললাম টাকা লোড দিতে। এখনো তুই লোড দিস নি?
আমি অবাক হয়ে বললাম,
-- তুই না নিজের মুখে বললি, এই নে ১০০ টাকা তোর হাত খরচের জন্য দিলাম। আমি তো খরচ করে ফেলেছি..
আপু রাগে লাল হয়ে মা কে ডেকে বললো,
-- তোমার এই বান্দর ছেলেকে আমার ফোনে টাকা লোড করতে দিয়েছিলাম। কিন্তু এই বান্দর আমার ফোনে টাকা না দিয়ে নিজে খরচ করে ফেলেছে।
আপুর কথা শুনে মা বললো,
-- তুই তো জানিস এটা এক নাম্বারের চুর আর বাটপার। তারপরও ওকে টাকা দিতে গেলি কেন?
রাতে আপুর রুমে এসে দেখি আপু পড়ছে। আমি আপুকে বললাম,
-- আপু একটু ভিতরে আসবো?
আপু অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বললো,
--তোর মতলবটা কি? কখনো তো আমার রুমে ঢুকার সময় অনুমতি নিস না। আজ হঠাৎ নিচ্ছিস যে...
আমি মাথাটা নিচু করে বললাম,
--আপু আজ আমার রেজাল্ট কার্ড দিয়েছে। আমি ফিজিক্সে ফেল করেছি...
আপু হাসতে হাসতে বললো,
- খুব ভালো হয়ছে। এখন আমি বাবাকে বলে তকে ইচ্ছে মত মার খাওয়াবো। আমার সাথে এমন বান্দরগিরি করিস। এখন বুঝাবো মজা...
এমন সময় বাবা রুমে এসে আমাকে বললো,
~ কি রে, তোর না আজ রেজাল্ট কার্ড দেওয়ার কথা ছিলো?
আমি বলার আগেই আপু বললো,
- না বাবা এখনো দেয় নি। আর রেজাল্ট কার্ড দেখে লাভ কি? আজকাল কলেজগুলোতে অনেক কঠিন প্রশ্ন করে। আমি পিয়াসের ফিজিক্স আর কেমিস্ট্রি প্রশ্নটা দেখেছিলাম। আমি শিওর কলেজের সবাই এই দুই বিষয়ে ফেল করবে। এতই কঠিন প্রশ্ন হয়ছে ।
বাবা আপুর কথা শুনে আস্তে আস্তে বললো,
~ একটু তো প্রশ্ন কঠিন করেই।
এই কথা বলে বাবা রুম থেকে চলে গেলো। আমি আপুর দিকে তাকিয়ে বললাম,
-- তোর মত একটা বোন থাকলে এইদেশে ঘরে ঘরে বিজ্ঞানী তৈরি হতো। কারণ সব বিজ্ঞানীরাই কোন না কোন বিষয় ফেল করেছে।
আমার কথা শুনে আপু আমার পিঠে কষে থাপ্পড় মেরে বললো,
-ফিজিক্সে ফেল করে আবার বিজ্ঞানী হবে। এইবারের মত বাঁচিয়ে দিলাম নেক্সট টাইম আর বাঁচাবো না। এখন যা সামনে থেকে...
২০ মিনিট ধরে আপুর ব্যাগ জিনিসপত্র বহন করে আপুকে গাড়িতে তুলে দিলাম। বাস যখন ছেড়ে যাবে তখন আপুকে বললাম,
--আপু এত কষ্ট করে তোর ব্যাগ গুলো নিয়ে এসেছি কিছু টাকা তো দে..
আপু মুচকি হেসে বললো,
- তুই কুলি না কি যে টাকা চাইছিস?
আপুর কথা শুনে মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো। রাগে চলে আসলাম অবশ্য আপু পিছন থেকে ডেকেছিলো কিন্তু আমি শুনি নি...
সকালে হঠাৎ আমার ফোনে একটা মেসেজ দেখে চমকে উঠলাম। কে যেন আমার বিকাশে ১০ হাজার টাকা পাঠিয়েছে। তার কিছুক্ষণ পর আপু ফোন দিয়ে বললো,
- কি রে, টাকা পেয়েছিস?
আমি অবাক হয়ে বললাম,
-- এত টাকা পাঠিয়েছিস কেন?
আপু হেসে বললো,
- তুই না নতুন ফোন কিনতে চেয়েছিলো তাই টিউশনির টাকা পেয়ে তকে দিয়ে দিলাম। আর ৫ হাজার টাকা কয়েকদিন পর দিচ্ছি। তখন ১৫ হাজার টাকা দিয়ে একটা নতুন ফোন কিনে নিস...
আমি খুশিতে চিৎকার করে আপুকে বললাম,
-- আপু, প্লিজ আর কিছু টাকা বাড়িয়ে দিস। ১৮ হাজার টাকা দিয়ে নতুন মডেলের একটা ফোন কিনবো...
কিন্তু আপু আমার কোন কথায় শুনে নি। শুধু হ্যালো হ্যালো করতে লাগলো। এমন সময় শুনি কেউ একজন আপুকে বলছে, কি রে আর কত এই নষ্ট টেপ মারা ফোনটা ব্যবহার করবি। এইবার তো নতুন একটা ফোন কিন...
আপুর ফোনের হয়তো স্পিকার নষ্ট হয়ে গেছে। তাই আমার কথা শুনতে পারছে না। কিন্তু আমি ঠিকিই আপুর কথা গুলো শুনছি...
মুহূর্তের জন্য নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে স্বার্থপর ভাই মনে হলো। বোনের থেকে সবসময় কিছু না কিছু আবদার করি আর আমার বোন যে একটা নষ্ট ফোন ব্যবহার করে সেটা কখনো খেয়ালই করি নি...
আপুর ১০ হাজার টাকা আর আমার পুরাতন ফোন বিক্রি করে ৬ হাজার টাকা আর ২ হাজার টাকা বাবার পকেট থেকে চুরি করে ১৮ হাজার টাকা দিয়ে একটা স্যামসাং নতুন মডেলের একটা ফোন কিনলাম...
আমি এখন দাঁড়িয়ে আছি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের ছাত্রী হোস্টেলের সামনে। আপুকে ফোন দিয়ে বলেছি নিচে আসতে। আপু নিচে এসে আমাকে দেখে অবাক হয়ে বললো,
- তকে কতবার বলেছি একটু ভালো করে পড়াশোনা কর কিন্তু তা তো করিস না। এখন নিশ্চয়ই বাবা তকে মেরেছে তাই না?
আমি কিছু না বলে আপুর দিকে ফোনটা বাড়িয়ে দিলাম।
আপু ফোনটা দেখে অবাক হয়ে বললো,
- তুই নতুন ফোন কিনেছিস? কিন্তু বাকি টাকা কোথায় পেলি?
আমি বললাম,
-- পুরাতন ফোনটা বিক্রি করে দিয়েছি আর বাবার পকেট থেকে কিছু টাকা চুরি করেছি...
আপু রেগে গিয়ে বললো,
- ওই বান্দর তুই চুরি করতে গেলি কেন? আমি তো কয়দিন পর টাকা এমনিতেই পাঠাতাম..
আমি আপুকে বললাম,
-- ফোনটা তোর জন্য কিনেছি। কয়দিন পর আমার পরীক্ষা। এখন ফোন থাকলে পড়া হবে না। ডাক্তার বোনের ভাই পরীক্ষায় ফেল করলে মান ইজ্জত যাবে...
আপু কান্না করছে। আমি আপুকে বললাম,
-- কাঁদছিস কেন?
আপু কাঁদতে কাঁদতে বললো,
- আমার হাদা ভাইটা বড় হয়ে গেছে তো সেই কষ্টে কান্না করছি...
আপু এখনো বসে আছে আমি চলে যাচ্ছি। হঠাৎ পিছন ফিরে আপুকে বললাম,
-- আর যদি কখনো টেপ মারা মোবাইল ব্যবহার করিস তোর খবর আছে। মনে রাখিস তোর একটা ভাই আছে...
আমার কথা শুনে আপু হেসে দিলো। চোখে জল আর মুখে মিষ্টি হাসি। খুব অদ্ভুত রকম সুন্দর লাগছে আপুকে..
I'm Sorry apu..
মাফ করে দিস আমাকে
অনেক ভালবাসি তোকে কিন্তু বুঝাতে পারি না

আত্মবিশ্বাস! জীবন গড়ার গল্প,
উক্ত গল্পটি আশা করি
সবার ভাল লাগবে
আমাদের নতুন নতুন ভিডিও পেতে
চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে
বেল বাটনটি all করে দিন


Love story
Don't be sad
Onopreronar golpo
Golpo-Kotha
Jibon golpo
Nice story

ফিমেল কন্ঠে চমৎকার ভালবাসার কবিতা শুনতে ক্লিক করুন 👇👇👇

https://youtu.be/tpCqFXMzqeA

ভাই বোনের দুষ্ট মিস্টি ঝগড়া ক্লিক👇👇

https://youtu.be/eG4wLE2-5Uc

অনুপ্রেরণার গল্প পড়তে ক্লিক 👇👇

 https://youtu.be/B0Jz3hadguk

গল্প দিতে যোগাযোগ করুন,👇👇

ইমেইলঃ www.sadin11@gmail.com

ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন ৪১টি দেশে

জানুয়ারি ৪, ২০২০

১৯০টি দেশে ভিসা ছাড়াই প্রবেশ করা যাবে এবং এদের মাঝে প্রথমেই আছে জাপানি পাসপোর্ট!

ভ্রমণের পরিকল্পনায় প্রধান চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায় ভিসা জটিলতা। বাংলাদেশ ছোট্ট দেশ হলেও পাসপোর্টের অগ্রাধিকারে বিশ্বের অনেক দেশই আছে যেখানে ভ্রমণে লাগবে না বাঙালি পাসপোর্টধারীদের কোনো ভিসা। শুধু বৈধ পাসপোর্ট হলেই যাওয়া যাবে ৪১টি দেশে।

গতকাল বুধবার পাসপোর্টের আন্তর্জাতিক সূচক প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা দ্য হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্স। ওই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ৯৭তম। সূচকে প্রতিবেশী দেশ ভারতের অবস্থান ৭৯তম। পাকিস্তান রয়েছে ১০২ এ।

আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন সংস্থা (আইএটিএ) ভ্রমণ তথ্যভাণ্ডারের সহযোগিতা নিয়ে প্রতিবছর হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্স এ তালিকা তৈরি করে। দেশভিত্তিক কে কতগুলো দেশে ভ্রমণ করতে পারবে সেই অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ক্রমানুসারে তালিকা দেওয়া রয়েছে সূচকে।

সর্বোচ্চ ১৯০ দেশে ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার সুবিধা নিয়ে তালিকার প্রথম স্থান দখল করেছে জাপানি পাসপোর্ট। যুগ্মভাবে দ্বিতীয় সিঙ্গাপুর ও দক্ষিণ কোরিয়ান পাসপোর্ট (ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার ১৮৯ টি দেশ)। তিন মাস পরপর প্রকাশিত সূচকে টানা দ্বিতীয়বারের মতো প্রথম স্থানটি দখল করে আছে জাপান।

২০১৭ সালে চীনের অবস্থান ৮৫তম থাকলেও এবছর তারা উঠে এসেছে ৬৯তম স্থানে। আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ষষ্ঠ।

সূচকে সেরা পাঁচ হল জাপান (১৯০ দেশ), সিঙ্গাপুর ও দক্ষিণ কোরিয়া (১৮৯ দেশ), ফ্রান্স ও জার্মানি (১৮৮ দেশ), ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, ইতালি ও সুইডেন (১৮৭ দেশ) এবং লুক্সেমবার্গ ও স্পেন (১৮৬ দেশ)।

সূচকে সবচেয়ে কম ভ্রমণের অনুমতিতে আছে পাঁচ- আফগানিস্তান ও ইরাক (৩০ দেশ), সোমালিয়া ও সিরিয়া (৩২ দেশ), পাকিস্তান (৩৩ দেশ), ইয়েমেন (৩৭ দেশ) এবং ইরিত্রিয়া (৩৮ দেশ)।

দ্য হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্স এর প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী বাংলাদেশ বিশ্বের যে ৪১টি দেশে ভিসা ছাড়াই প্রবেশ করতে পারবে সেগুলো হচ্ছে –

এশিয়ার মহাদেশের – ভুটান, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও পূর্ব তিমুর।

আফ্রিকার মহাদেশের – বেনিন, কেপ ভার্দ, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ, জিবুতি, গাম্বিয়া, গিনি বিসাউ, কেনিয়া, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, সিসিলি, সোমালিয়া, টোগো ও উগান্ডা।

আমেরিকার মধ্যে রয়েছে শুধুমাত্র বলিভিয়া

ওশেনিয়া অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে কুক আইল্যান্ড, ফিজি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউই, সামাউ, ত্রিভালু ও ভানুয়াতু।

ক্যারিবীয় অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে বাহামা, বার্বাডোজ, ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ডস, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্টসেরাত, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট, ত্রিনিদাদ ও টোব্যাগো।

ভ্রমণে মনের আনন্দ লাভ হয় জ্ঞান অর্জনও হয়। তাই প্রতি বছর অল্প অল্প করে সঞ্চয় করে ছুটিতে স্বাধীনভাবে পাড়ি জমাতে পারেন এই ৪১ টি দেশে।

বিয়ের দাবিতে ছেলের বাড়িতে মেয়ের অবস্থান



সোমবার সকাল ১০ টাই। হঠাৎ করে ছেলের বাড়ীতে মেয়ে বিয়ের দাবি নিয়ে আগমন করেন।

পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলায় চিলাহাটি ইউনিয়নের উত্তর বানিয়াপাড়া গ্রামের তিস্তাপাড়ার মফিজল এর মেয়ে এস কে ময়না (১৮) বিয়ের দাবি নিয়ে মোঃ সামছুদ্দিন এর ছেলে মোঃ ফরহাদ হোসেন(২৩) এর বাড়ীতে উপস্থিত হয়।

ময়না জানান, সে মোঃ ফরহাদ হোসেন এর সাথে আগে থেকে যোগাযোগ করে তার বাড়িতে আসে। আসার পর ফরহাদ কে না পেয়ে সে বাড়িতে থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। ফরহাদের পরিবারের লোকজন তাকে জোরপূর্বক বাড়ী থেকে বের করে দেয়। সে জানায় তাদের মধ্যে দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক আছে। ফরহাদ আমাকে বিয়ে করতে রাজি কিন্তু তার পরিবারের চাপে সে আমার সাথে দেখা করতে পারে নাই। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় ময়না ফরহাদের বাড়ীর পাশে সুপারি গাছের তলায় বসে আছে। সেই সময় দেবীগঞ্জ থানা এস আই মোঃ হাফিজ ও এ এস আই আব্দুর রহিম এর নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ময়না কে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য দেবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়।

দেবীগঞ্জ থানার এস আই মোঃ হাফিজ বলেন চিকিৎসার জন্য ময়নাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ছেলে ফরহাদ এখনো পলাতক। তদন্তের মাধ্যমে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। উদ্ধারের সময় উপস্থিত ছিলেন ভাউলাগঞ্জ ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়ন এর সভাপতি মোঃ শাহিনুর ইসলাম শাহিন, ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য।

মোঃ আল আমিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য প্রতিবেদন হাই কোর্টে দাখিল করেন,বুধবার সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে এ প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। এর উপর ভিত্তি করে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় দণ্ডিত বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া জামিনের বিষয়ে আদেশ আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় দেয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা উক্ত নির্ধারিত সময় পিছিয়ে দেয়ার আবেদন করেছেন। আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি লড়েন বিএনপির আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। জিয়ার বিপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও দুদকের পক্ষে খুরশীদ আলম খান শুনানি লড়বেন।

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget